Posts

Showing posts from June, 2020

অনলাইনে আয় করার নির্ভরযোগ্য ২১ টি উপায়

Image
অনলাইনে আয় করার নির্ভরযোগ্য ২১ টি উপায় ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার : অনলাইনে আয় করার নির্ভরযোগ্য ২১ টি উপায় দেখে নিন এবং আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করুন আজই। আপনি যদি নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে নিশ্চয়  ফ্রিল্যান্সিং  বা  আউটসোর্সিং  এর মাধ্যমে  অনলাইনে আয়  করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু  অনলাইনে আয়  সে তো মরীচিকা, হয়তো অনেকবার চেষ্টা করেছেন কিন্তু সফল হননি। এই সেদিন আপনার পাশের বাড়ির কুদ্দুছ বা পরিচিত রহিমও টাকা পয়সার জন্য হা-হুতাশ করতো। কিন্তু  অনলাইনে ইনকাম  করে তাদের জীবন ধারাও পাল্টাতে শুরু করেছে। সারাক্ষণের সঙ্গী হাতের স্মার্টফোন বা মুভি দেখার কম্পিউটার টাই যদি হয়ে যায় আপনার উপার্জনের মাধ্যম, তাহলে নিশ্চয় মন্দ হয় না। আর আপনি যদি পরের অধীনে কাজ না করে স্বাধীন ভাবে আয় উপার্জন করতে চান তাহলে আপনার  ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার  শুরু করার জন্য এই লেখাটি হতে পারে সঠিক দিক নির্দেশনা। এই লেখার  অনলাইনে আয় করার ২১টি উপায়  থেকে জেনে নিন সব থেকে সহজে বেশি ইনকাম করার উপায় কি। আর এর থেকে আপনার পছন্দের এবং দক্ষতার যে কোন একাধিক উপায় দিয়ে শুরু করুন আর আপনার online ইনকা

৫টি কাজ করে আয় করুন মাসে ৩০ হাজার টাকা

Image
৫টি কাজ করে আয় করুন মাসে ৩০ হাজার টাকা ঘরে বসে ৫টি কাজ করে বিনিয়োগ ছাড়া আয় মাসে আয় করতে পারেন ৩০ হাজার টাকা। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না আর সেই সাথে বাড়তি কিছু আয়ের চিন্তা করেন না, এমন লোক খুবই কমই আছেন। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, বেশিরভাগ লোকজনই ব্যস্ত থাকি স্যোসাল মিডিয়ার বিভিন্ন রকমের অ্যাপস নিয়ে কিংবা ইউটিউব এর মতো জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং মাধ্যম নিয়ে। এখনও অনেকেই জানেন না যে ছোট ছোট কিছু কাজ করে ইন্টারনেট থেকে বড় ধরণের আয় করা সম্ভব। আবার যারা জানেন তাদের মাঝে অনেকেই সঠিক প্রচেষ্টা এবং সঠিকভাবে সময় ব্যবহার না করার কারণে আয় করতে পারেন না। যে-সব ছোট ছোট মাধ্যম থেকে ঘরে বসে আয় করা যায় সেগুলোর কয়েকটি নিয়ে আলোচনা করছি তাদের জন্য আয় করতে চাইছেন কিন্তু পারছেন না। এর জন্য আপনাকে দিনে কেবল ২ থেকে ৫ ঘন্টা সময় ইন্টারনেটে ব্যয় করতে হবে। আর সেটা সম্ভব হবে আপনার ইচ্ছা শক্তি আর অল্প কিছু অভিজ্ঞতার বদলে। ইন্টারনেটে কাজ করে আয় করার জন্য কাজের চাহিদা, কাজের উপর নিয়ন্ত্রন এবং কাজটা আপনার কাছে উপভোগ্য হবে কিনা তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। ধরুন আপনি একটা কাজ আধা -আধিভাবে শি

টাকা আয়ের সেরা পথ অনলাইন

Image
টাকা আয়ের সেরা পথ অনলাইন টাকা আয়ের সেরা পথ অনলাইন ফ্রিল্যান্সিংয়ের নানা পথ ............।। ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। অনেকেরই নতুন এই ক্ষেত্রটিতে আগ্রহ রয়েছে। অনেকেই জানতে চান বিষয়টি কী এবং কীভাবে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা যায়। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শব্দ দুটি বাংলাদেশে অনেকের কাছেই পরিচিত। দেশের প্রচুর ওয়েবসাইট ডেভেলপার, গ্রাফিকস ডিজাইনার, রাইটার, এস ই ও , মার্কেটার বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করছেন, আবার অনেকেই নতুন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মার্কেটে প্রবেশ করার চেষ্টা করছেন। নতুনদের কাছে যে বিষয়টা প্রায়ই শোনা যায় তা হলো এই পেশায় সহজে সাফল্য পাওয়া যায় না। বিষয়টা কিছুটা হলেও সত্যি। যেকোনো একটি নির্দিষ্ট কাজের এবং ইংরেজি মাধ্যমে যোগাযোগের দক্ষতা না থাকলে আসলে এই পেশায় সাফল্য পাওয়া কঠিন। অবশ্য শুধু এই দুইটি যোগ্যতা থাকলেই যে সাফল্যের চূড়ায় যাওয়া যাবে, তাও ঠিক নয়। সাময়িক সাফল্য পাওয়া এবং নিজেকে একটি পেশায় প্রতিষ্ঠিত করা এক কথা নয়। যদি লম্বা ভবিষ্যত্ ঠিক করে এই পেশায় এগিয়ে যেতে চান তাহলে নিজেকে একটি সম্পূর্ণ প্যাকেজ হিসেবে তৈরি করতে হব

অনলাইন থেকে আয় করুন দৈনিক ২৪০০০ টাকা

Image
অনলাইন থেকে আয় করুন দৈনিক ২৪০০০ টাকা ফেসবুক থেকে আয় করুন দৈনিক ২৪০০০ টাকা ফেসবুক জগত থেকে আয় করার জন্য দেখাবো নতুন পথ । সত্যি বলতে কি, আপনি কিছু না জানলে ও, কিছু না বুঝলে ও আজ থেকে আপনি ও টাকা আয় করতে পারবেন যদি জীবনে শিখার আগ্রহ থাকে, করার আগ্রহ থাকে, নিজেকে পরিবতর্ন করার ইচ্ছা থাকে । এই পৃথিবীতে কেউ কাউকে টাকা কামানোর জন্য সাহায্য করে না এমনকি আপনার friend ও, যা করতে হবে তা আপনাকে নিজেই করতে হবে এটাই বাস্তবতা । আমার কথার সাথে নিজেকে মিলেয়ে নিন । বুজবেন না জীবনটা কি, কার আশায় আপনি দাড়িয়ে থাকবেন, আয় করার জন্য কোন পথে যাবেন, জীবনের উদ্দেশ্য টা কি । অনার্স, মাষ্টার্স লেখাপড়া শেষ করার পর চাকরি যখন সোনার হরিন হয়ে যায়, যখন টাকা আয় করার জন্য আপনি পাগল হয়ে উঠেন , চাকরি পাওয়ার জন্য মামা চাচার হাত থাকে না। তখন বোঝা যায় বেকার অবস্থায় থাকা কত যে কষ্ট , সমবয়সী মধ্য নিজের মান - সমমর্যাদা ও পরিবারের চাপ আপনাকে দিশেহারা করে তুলবে । আপনি যদি লেখাপড়া জানা বেকার হোন, আপনার অবস্থান কোথায় জানেন , একটু ভেবে দেখুন ১, দেশের মধ্য অভিশাপ ২, সমাজের মধ্য পাপ ৩, নিজের পরিবার বা কাছের মানুষে

ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে টাকা আয়ের উপায়

Image
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে টাকা আয়ের উপায় অর্থ কামাতে কত কষ্টই না করতে হয়। বহু পরিশ্রম করে ও ঘাম ঝরিয়ে অর্থ আসে ঘরে। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে কী আর আয় করা যায়? একটা উপায় হতে পারে টাকা ব্যাংকে রেখে সুদের মাধ্যমে আয় করা কিন্তু এটা হারাম। এর জন্য শ্রম দিতে হবে না। আর কী উপায় থাকতে পারে? আছে আরো কিছু হালাল উপায়। আপনি ঘুমিয়ে গেলেও আয় থেমে থাকবে না। এভাবে ঘুমিয়ে থেকেও আয়ের পদ্ধতি জেনে নিন হালাল পন্থায়। ব্লগিং প্রযুক্তির এই যুগে ব্লগিং অর্থ উপার্জনের দারুণ জনপ্রিয় উপায়। প্রথমে একটি ডোমেইন ও হোস্টিং কিনে ফেলুন। এরপর সেখানে মজাদার এবং আকর্ষণীয় কিছু লেখতে থাকুন। অন্যদের লেখতে উদ্বুদ্ধ করুন। লেখার ক্ষেত্রে মানুষের পছন্দকে গুরুত্ব দিতে হবে। তাহালে আয় করা সহজ হবে। যদি আপনার ব্যবসা ভালো লাগে, তা হলে ব্যবসায়ীদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শমূলক লেখা লিখতে পারেন। আপনি যে বিষয়ে লিখুন না কেন, তা অবশ্যই জনপ্রিয় হতে হবে। পণ্য বিক্রি কোনো বিষয়ে আপনার সমৃদ্ধ জ্ঞান থাকলে তাকে কাজে লাগান। ওই জ্ঞানের প্রয়োগে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন পণ্য তৈরি করুন। যেমন ই-বুক বা ভিডিও তৈরি। এবার সেগুলোকে ব্লগে বিক্রি করুন। এটা আপনার পণ্যের বাজার

২০১৮ তে অনলাইনে আয় করুন সবচেয়ে সহজ উপায়ে

Image
২০১৮ তে অনলাইনে আয় করুন সবচেয়ে সহজ উপায়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কিভাবে ও কোন কোন উপায়ে টাকা আয় করা যায় বাংলাদেশে এই ব্যাপারটি সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিগত কয়েক বছর ধরেই এদেশের হাজার হাজার মানুষ ইন্টারনেটে নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে নিজেকে ও দেশকে স্বনির্ভরতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনলাইনের কাজের ধরণ ও চাহিদা প্রতিনিয়ত পরিবর্তণশীল, আবার কিছু কিছু কাজের জন্য বিনিয়োগও করতে হয় অনলাইনে। ২০১৮ তে অনলাইনে আয় কিভাবে করতে হবে বা কোথায় কাজ করলে ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে তা নিয়ে চিন্তার যেন শেষ নেই। অনলাইনে আয়ের জন্য দক্ষতা থাকা জরুরী। আর অনলাইন কাজের ব্যাপ্তি যেভাবে বিস্তৃত হয়ে উঠছে তাতে সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে তৈরী করে নিতে না পারলে ভিড়ে হারিয়ে যাওয়ার সম্ভবনাটাই বেশি। তাই সময়োপযোগী কাজের দক্ষতা অর্জন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে তৈরী করে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। মনে রাখতে হবে ইন্টারনেটে একদিকে যেমন কাজের কোন অভাব নেই, অপরদিকে কাজ করার যোগ্য ব্যক্তিরও চাহিদার শেষ নেই। আবার এটিও সত্যি যে, সবার পক্ষে সব কাজের জন্য নিজেকে তৈরী করা সম্ভবপর নয়। তাই আজকের এ

ডাটা এন্টি/ওয়েব/গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে অনলাইনে আয়

Image
ডাটা এন্টি/ওয়েব/গ্রাফিক্স ডিজাইন থেকে অনলাইনে আয় ওয়েব ডিজাইন শিখুন লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করুন বর্তমান যুগে যারা ফ্রীলাঞ্চিং করি তারা নিশ্চয় জানি যে অনলাইনে যত কাজ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামি কাজ হল ওয়েব ডিজাইন এর কাজ গুলো । আপনি সারাদিন বসে ডাটা এন্ট্রি , কপি পেস্ট আর পি টি ছি সাইট গুলোতে ক্লিক দিয়ে আর কতই কামাতে পারবেন । বরং খাটতে খাটতে আপানার অবস্তা খারাপ । আর আপনি দিনে একটা করে ছোট্ট ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করবেন তাহলে আপনি পাবেন কমপক্ষে ২০ ডলার যা আপনার মাসে গিয়ে দাঁড়ায় ৬০০ ডলার । তাই আর দেরি নয় আজই শুরু করে দিন ওয়েব ডিজাইন শিখা । ওয়েব ডিজাইন শিখার জন্য অনেক গুলো সাইট আছে । । কিন্তু বাংলায় কোন সাইট নাই । অনেকেই আমাদের ইংলিশ পড়ে বুঝতে পারিনা তাই সিখতেও পারিনা । কিন্তু আজ আমি আপনাদের এমন একটি সাইট এর নাম দিব যেটা সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় লেখা এবং ওয়েব ডিজাইন এর উপরেই এটি মূলত লেখা হয়েছে । । এখানে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ওয়েব ডিজাইন এর বিষয় গুলো খুলে খুলে আলোচনা করা হয়েছে । তাই আর দেরি নয় আজই শুরু করে দিন ওয়েব ডিজাইন শিখা । সাইট টির লিংক নিচে দেওয়া হল http://www.bangla-webdesign.co

E-Commerce এর কিছু তথ্য

Image
E-Commerce এর কিছু তথ্য (০১)  E-Commerce সাইট খুলার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের কি নির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা আছে? থাকলে সেগুলো কি কি এবং কিভাবে, কোথায় সেগুলো জানা যাবে? উত্তর:  না এখন পর্যন্ত এমন কিছূ নেই।দেশের প্রচলিত ব্যবসায়ের অন্যান্য নীতিমালাগুলো মেনে চললে চলবে। (০২)  E-Commerce সাইট চালু করার পূর্বে অর্থাৎ, Website চালু করার পূর্বে সরকারী কিংবা বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানে সরাসরি কিংবা Online এ কোন প্রকার Entry অথবা Registration করতে হবে? উত্তর:  ব্যবসা করার জন্য ট্রেড লা্ইসেন্স নিতে হবে। পরবর্তীতে টিন ও ভ্যাট রেজি. দরকার হবে। কোম্পানী হিসেবে ব্যবসা শুরু করলে কোম্পানী রেজি: নিতে হবে। কোন ব্রান্ড দাড় করাতে ট্রেডমার্ রেজি. করতে হবে। (০৩)  সাধারণত যেকোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে Trade License, VAT ও TIN প্রয়োজন হয়, E-Commerce Business এর ক্ষেত্রেও কি Trade License, VAT ও TIN লাগবে? যদি লাগে তবে কি সেটা Domain Name এবং Hosting নেওয়ার পূর্বেই করতে ? নাকি Domain Name এবং Hosting নিয়ে Website তৈরি করার পরেও করা যাবে? উত্তর:  লাগবে এটাই বড় কথা। আগে পরে কোন সমস্যা নেই। তবে